রবিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় কর্ণফুলী নদীর তলদেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলের খননকাজ উদ্বোধন শেষে সুধী সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। এছাড়া, তিনি এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণকাজও উদ্বোধন করেছেন।


প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমি কাজ করতে চাই দেশের জন্য, দেশের মানুষের জন্য। দেশ ও জাতির সার্বিক উন্নয়নে যা যা করা দরকার আমি তা-ই করবো। তিনি বলেন, দেশকে এমনভাবে গড়ে তুলবো, যেন সারা বিশ্ব তাকিয়ে থাকে।বঙ্গবন্ধু টানেলের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ উন্নয়নের নতুন ধাপে প্রবেশ করলো। টানেলটি চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলাকে শহরাঞ্চলের সঙ্গে যুক্ত করবে। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম শহরকে বাইপাস করে সরাসরি কক্সবাজারের সঙ্গে সহজে যোগাযোগ স্থাপিত হবে। এতে চট্টগ্রাম শহরের যানজট কমাসহ যাতায়াতের সময়ও অনেকাংশে কমে যাবে। ২০২২ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ হবে।দেশের সার্বিক উন্নয়নে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। আমরা প্রতিটি জেলায় শতভাগ বিদ্যুৎ নিশ্চিত করতে চাই। যেসব এলাকায় এখনও বিদ্যুৎ পৌঁছায়নি সেসব এলাকায় বিদ্যুৎ পৌঁছে দিতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। এছাড়া, সড়ক উন্নয়নেও সরকার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।চট্টগ্রামে প্রথম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর আওয়ামী লীগ সরকারের অবদান। চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত মেরিন ড্রাইভ নির্মাণ করা হবে। এছাড়া, শহরে যাতে যানজট সৃষ্টি না হয়, সেই লক্ষ্যে সরকার কাজ করে যাচ্ছে।

0 Comments